১১ আগস্ট ২০২৫
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
রাজধানীর পল্লবী থানা হেফাজতে ২০১৪ সালে ইশতিয়াক হোসেন জনি (৩২)-কে নির্যাতন করে হত্যার মামলার আপিল শুনানী শেষে ১১ আগষ্ট ২০২৫ ইং হাইকোর্ট – রায় প্রদান করেছেন। উল্লেখ্য যে, নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩ এর অধীনে দায়েরকৃত মামলায় ২০২০ সালে নিম্ন আদালতের ঐতিহাসিক রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করে হাইকোর্ট এ দণ্ডিত দুই পুলিশ সদস্য (এস. আই জাহিদুর রহমান জাহিদ, এএসএই রাশেদুল হাসান) ও একজন সোর্স (রাসেল) -এর দায়ের করা আপীল মামলার প্রেক্ষিতে মাননীয় বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও মাননীয় বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টর একটি দ্বৈত বেঞ্চ এ রায় প্রদান করেন।
হাইকোর্ট এস. আই জাহিদুর রহমান জাহিদ এর যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ বহাল রাখেন এবং এএসএই রাশেদুল হাসান এর যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ কমিয়ে দশ বছর কারাদন্ড প্রদান করেন পাশাপাশি অত্র মামলার অপর আসামী সোর্স রাসেল পুলিশ সদস্য না হওয়ায় তাকে খালাস প্রদান করা হয়। হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের দেয়া জরিমানা ও ২ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ প্রদানের আদেশ বহাল রাখেন।
মৃত জনি এর ছোট ভাই রকি বলেন, “আমি দীর্ঘদিন লড়াই করে ২০২০ সালে বিচারিক আদালত হতে ঐতিহাসিক রায় পেয়েছিলাম, পরবর্তীতে এই রায়ের বিপরীতে আসামিদের দায়ের করা আপিল মামলার প্রেক্ষিতে অনেক প্রতিবন্ধকতার পর আজ হাইকোর্ট থেকে এই রায় পেলাম। এ রায়ে এস. আই জাহিদুর রহমান জাহিদ এর যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ বহাল রাখায় আমি সন্তুষ্ট, একই সাথে একজন পুলিশ সদস্যের সাজা যাবজ্জীবন থেকে কমিয়ে দশ বছর কারাদন্ড প্রদান করেছে এবং সোর্স রাসেল কে পুলিশ সদস্য না হওয়ায় তাকে খালাস প্রদান করছে। ভবিষ্যতে আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত”।
মৃত জনি এর মা, খুরসিদা বেগম বলেন, “আমি আমার এক সন্তানকে হারিয়েছি, এ রায়ে একজন আসামি খালাস পেয়েছে তাই আমি আমার পরিবারের নিরাপত্তা চাই, আমি চাই আমার মৃত সন্তানের ছেলে ও মেয়ের দায়িত্ব যেন রাষ্ট্র গ্রহণ করে”।
এ মামলায় ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষে ব্লাস্টের নিয়োজিত আইনজীবী এবং ব্লাস্টের আইন উপদেষ্টা এস এম রেজাউল করিম তাঁর অভিব্যক্ত প্রকাশ করতে যেয়ে বলেন- “পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা মামলায় নিহতের পরিবারের ন্যায় বিচার নিশ্চিতে এটর্নি জেনারেল অফিসের নিরপেক্ষ ও সহযোগিতামূলক অংশগ্রহণকে আমরা সাধুবাদ জানাই।”
এ বিষয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বদিউজ্জামান তপাদার বলেন, “এ মামলার রায়ের মাধ্যমে আমি প্রত্যাশা করছি, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে এবং নাগরিকদের প্রতি নিপীড়নমূলক আচরণ করা থেকে বিরত থাকবে”।
সিনিয়র আইনজীবী ও ব্লাস্ট এর অনারারি নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন বলেন, “নিহত জনির পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং তাদেরকে ক্ষতিপূরণের অর্থ দ্রুত প্রদান করা জরুরী। একই সাথে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইন ২০১৩ এর বিদ্যমান অসঙ্গতিগুলো চিহ্নিত করে তা সংশোধনের উদ্যোগ নেয়ার জন্য সরকারের জরুরী পদক্ষেপ প্রয়োজন।”
ব্লাস্টের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হচ্ছে, এই মামলার সংশ্লিষ্ট আইনজীবী এবং প্যারালিগ্যালদেরকে যারা দীর্ঘ ১১ বছর যাবত্ এই আইনী প্রক্রিয়ায় জনির পরিবারের সাথে থেকেছেন এবং তাদের আইনি প্রতিকারের জন্য লড়াই করেছেন বিশেষ করে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বদিউজ্জামান তপাদার, আইনজীবী এস এম রেজাউল করিম এবং ব্লাস্টের প্যানেল আইনজীবী আবু তৈয়ব। পাশাপাশি এই বিচারিক লড়াইয়ে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সার্বিক সহযোগিতার জন্য ব্লাস্ট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে।
ভুক্তভোগীর ভাই ইমতিয়াজ হোসেন রকি নিজেই বাদী হয়ে “নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩” এর ১৫(১)(২)(৩) ও (৪) ধারার অধীনে বিজ্ঞ মহানগর দায়রা জজ আদালত, ঢাকায় মেট্রোঃ দায়রা মামলা নং ৬১৭১/১৪ দায়ের করেন। পরবর্তীতে উক্ত মামলার রায়ের বিপরীতে আসামিদের দায়ের করা আপিল মামলা সমুহে গত ২৫ নভেম্বর ২০২০ ব্লাস্ট রকি- কে পক্ষভুক্ত করার লক্ষ্যে হাইকোর্টে একটি আবেদন দায়ের করেন, আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট গত ২৯ নভেম্বর ২০২০ তারিখ উক্ত পক্ষভুক্তির আবেদন মঞ্জুর করেন।
এ মামলায় আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও সরওয়ার আহমেদ এবং তাদের সাথে ছিলেন আইনজীবী মো. আবদুর রাজ্জাক ও নাজমুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বদিউজ্জামান তপাদার। মামলার বাদীপক্ষে ছিলেন আইনজীবী এস এম রেজাউল করিম এবং বনরুপা রায়। উল্লেখ্য যে, বিচারিক আদালতে মামলার বাদি জনির ভাই রকির পক্ষে রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তা করেন ব্লাস্টের প্যানেল আইনজীবী আবু তৈয়ব।
পটভূমি:
১। ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪ ইং তারিখ দিবাগত রাত ২ ঘটিকায় সুমন নামের এক ব্যক্তি মদ্যপ অবস্থায় বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত নারী অতিথিদের বিরক্ত করছিলেন। প্রতিবাদ করলে অভিযুক্ত সুমন ও রাসেল পুলিশ নিয়ে এসে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ভুক্তভোগী জনি ও তার ভাই রকিকে পল্লবী থানায় ধরে নিয়ে যায়। পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীন তাদের উপর করা অমানবিক শারীরিক নির্যাতনের কারণে ভুক্তভোগী জনি মারা যায়। তিনি পেশায় একজন গাড়িচালক ছিলেন এবং তিনি তার মৃত্যুর সময় বৃদ্ধা মা, স্ত্রী, ১১ বছর বয়সী পুত্র এবং ৮ বছর বয়সী কন্যাসন্তান এবং ছোট ভাই রকিকে রেখে যান।
২। মামলা দায়ের: ভুক্তভোগীর মা খুরশিদা বেগম থানায় মামলা করতে গেলে থানা তাদের মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরবর্তীতে অভিযুক্ত এস.আই. শোভন কুমার সাহা বাদী হয়ে পল্লবী থানায় মামলা নং ১৬ তাং ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দায়ের করেন এবং তা এজাহারভুক্ত করেন অপর অভিযুক্ত পল্লবী থানার অফিসার ইনচার্জ জিয়াউর রহমান। ভিকটিমের ভাই ইমতিয়াজ হোসেন রকি পুলিশ হেফাজত থেকে মুক্তি লাভের পর নিজেই বাদী হয়ে “নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন ২০১৩” এর ১৫(১), (২), (৩) ও (৪) ধারার অধীনে বিজ্ঞ মহানগর দায়রা জজ আদালত, ঢাকায় মেট্রোঃ দায়রা মামলা নং ৬১৭১/১৪ দায়ের করেন।
৩। মামলা স্থগিত: আসামী এ.এস.আই রাশেদুল হাসান ও এ.এস.আই মোঃ কামরুজ্জামান মিন্টুতাদের বিরুদ্ধে আনীত আইনী কার্যধারা অবৈধ ঘোষণায় উক্ত মামলার বিচারিক কার্যক্রম বাতিলের আদেশ চেয়ে ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৬১ক ধারার অধীনে হাইকোর্টে ক্রিমিনাল মিস মামলা নং ১৩৬৭৮/১৮ দায়ের করেন। উক্ত মামলার শুনানী অন্তে মহামান্য হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ রুল ইস্যু করেন এবং ০৬ মাসের জন্য মহানগর দায়রা জজ আদালত, ঢাকায় বিচারাধীন মেট্রোঃ দায়রা মামলা নং ৬১৭১/১৪ এর পরবর্তী কার্যক্রমের উপর স্থগিতাদেশ প্রদান করেন।
৪। মামালার স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার: পরবর্তীতে উক্ত স্থগিতাদেশ বাতিলের জন্য আইনী সহায়তা চেয়ে ভুক্তভোগী জনির ছোট ভাই রকি ব্লাস্ট এর নিকট আবেদন করেন। চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রায় দেন। রায়ে ছয় মাসের মধ্যে নিম্ন আদালতে মামলার বিচারকাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে মামলার কার্যক্রমের ওপর দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। এর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয় গত ৯ মে, ২০১৯। ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ সম্বলিত হাইকোর্টের রায়ের কপি ঢাকার আদালতে পৌছাতে সময় লাগে প্রায় সাড়ে চার মাস। ব্লাস্টের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন গত ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রায়টি ঢাকার আদালতে পাঠায়।
৫। রায় ঘোষণা: পরবর্তীতে রাষ্ট্রপক্ষে ২৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহনের মাধ্যমে দীর্ঘ ছয় বছর পর ২৪ আগস্ট, ২০২০ইং তারিখে এ মামলার শুনানী সমাপ্ত হয় এবং ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ইং তারিখে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েসের আদালত বহুল আলোচিত জনি হত্যা মামলায় ‘নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩’ এর অধীনে প্রথম ঐতিহাসিক রায় প্রদান করেন। আইনটি কার্যকর হওয়ার সাত বছর পর এই প্রথম রায় প্রদান করা হয়। রায়ে এস.এই জাহিদুর রহমান, এএসএই মোঃ রাশেদুল হাসান ও এএসআই মোঃ কামরুজ্জামান মিন্টু এদের প্রত্যেক কে নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩ এর ১৫(২) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে প্রত্যেককে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড তৎসহ প্রত্যেককে ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ০৬(ছয়) মাসের সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয় এবং উহার অতিরিক্ত প্রত্যেককে ২,০০,০০০/-(দুই লক্ষ) টাকা করে বাদী/ ক্ষতিগ্রস্তপক্ষকে ক্ষতিপুরন প্রদানের নির্দেশ দেয়া হয়। এবং ২ জন পুলিশ সোর্স সুমন ও রাসেল এদের প্রত্যেককে নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩ এর ১৫(৩) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে প্রত্যেককে ০৭(সাত) বৎসরের সশ্রম কারাদন্ড এবং প্রত্যেককে ২০,০০০/-(বিশ হাজার) টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ০৩ (তিন) মাসের সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত করার আদেশ প্রদান করেন।
৬। উচ্চ আদালতে আপীল/ রায় স্থগিত: ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আসামীগণ হাইকোর্ট বিভাগে আপীল দায়ের করে, পরবর্তীতে হাইকোর্ট উক্ত আপিল আবেদন মঞ্জুর করেন এবং নিম্ন আদালতের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ প্রদান করেন। সাজাপ্রাপ্ত ৫ জন আসামীর মধ্যে ১ জন আসামী এখনো পলাতক রয়েছেন।
৭। সোর্স সুমনের আপীল: অতঃপর গত ১২ জানুয়ারি ২০২৩ চাঞ্চল্যকর জনি হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামী পুলিশ সোর্স সুমনের জামিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে উচ্চ আদালতে দায়ের করা ক্রিমিনাল আপীল নং ১৯৯৯/২০২১ মামলার শুনানীঅন্তে আদালত, নিম্ন আদালতের রায় অনুসারে নির্ধারিত অর্থদন্ড ২০,০০০/- (বিশ হাজার টাকা) জমা না দিয়ে উচ্চ আদালতে আপীল মামলা দায়ের করায় মামলাটি উক্ত বেঞ্চের কার্য তালিকা হতে বাদ দেয়ার নির্দেশ প্রদান করেন এবং একইসাথে জামিন আবেদন না-মঞ্জুরের আদেশ প্রদান করেন।
বিচারিক আদালতের রায়ে সংক্ষুব্ধ হয়ে হাইকোর্টে আসামিদের যথাক্রমে এস. আই. জাহিদুর রহমান, এএসআই মোঃ রাশেদুল হাসান ও সোর্স রাসেল এর দায়ের করা একাধিক আপীল মামলা যথাক্রমে (৭০২৮/২০২০, ৭৪৯৮/২০২০, ৯২২২/২০২২) এর শুনানী একসাথে সম্পন্ন করা এবং দ্রুত ন্যায় বিচার নিশ্চিতের লক্ষ্যে ব্লাস্ট গত ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মাননীয় প্রধান বিচারপতির বরাবর একটি দরখাস্ত পেশ করে। বিগত ১০ মে, ২০২৩ তারিখে আপীল মামলাসমূহ একসাথে একই বেঞ্চে শুনানী করা হয়। শুনানী অন্তে মাননীয় হাইকোর্ট আসামীদের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে নিম্ন আদালতের রায় অনুসারে নির্ধারিত অর্থদন্ড আগামী ০১ মাসের মধ্যে এবং পেপারবুক আগামী ০২ মাসের মধ্যে জমা প্রদানের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। আদালতের নির্দেশ অনুসারে আসামী পক্ষ অর্থদন্ড ও পেপারবুক বিজ্ঞ আদালতে জমা প্রদান করেন। পরবর্তীতে মামলাগুলি একযোগে শুনানী শুরু হয়।
বার্তা প্রেরক:
কমিউনিকেশন বিভাগ, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এন্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)
ই-মেইল: communication@blast.org.bd
মিডিয়া কভারেজ:
১। হেফাজতে মৃত্যু: এক আসামির যাবজ্জীবন, একজনের ১০ বছর কারাদণ্ড, আরেকজন খালাস (প্রথম আলো, ১১ আগস্ট ২০২৫)
২। একজনের যাবজ্জীবন বহাল আরেকজনের কমল সাজা (দেশ রুপান্তর, ১২ আগস্ট ২০২৫)
৩। পুলিশের অভ্যন্তরীণ তত্ত্বাবধান ও জবাবদিহি ভেঙে পড়েছিল: হাইকোর্ট (প্রথম আলো, ১১ আগস্ট ২০২৫)
৪। পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা : দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল (দৈনিক ইত্তেফাক, ১২ আগস্ট ২০২৫)
৫। জনি হত্যা: এসআই জাহিদের যাবজ্জীবন দণ্ড হাইকোর্টে বহাল (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১২ আগস্ট ২০২৫)
৬। পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: এসআই জাহিদের যাবজ্জীবন দণ্ড হাইকোর্টে বহাল (বাংলানিউজ২৪.কম, ১১ আগস্ট ২০২৫)
৭। পল্লবীতে পুলিশ হেফাজতে হত্যাকাণ্ড: দুজনের যাবজ্জীবন বহাল, একজনের সাজা কমলো (ঢাকা ট্রিবিউন, ১১ আগস্ট ২০২৫)
৮। পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: ২ পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল (দৈনিক যুগান্তর, ১১ আগস্ট ২০২৫)