প্রেস নোট
(ভূমি ও কৃষি ব্যবস্থার সংস্কার—এর জন্য অবিলম্বে আলাদা কমিশন নিয়োগের দাবিতে ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০০ টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থাপিত লিখিত বক্তব্য)
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
আপনারা সংবাদ সম্মেলনের আমাদের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে উপস্থিত হয়েছেন সেজন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আপনারা জানেন, কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে ভূমি অর্থাৎ জমি ও জলার গুরুত্ব অপরিসীম। ভূমি হচ্ছে মৌলিক প্রাকৃতিক সম্পদ যা মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী, শিল্পপণ্যসহ মৌলিক প্রয়োজনের উৎস এবং রাষ্ট্রীয়, অর্থনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ড ও পরিষেবার মূল ভিত্তি। একইসাথে ভূমি আমাদের বাস্তুতন্ত্র, জীববৈচিত্র্য, সংস্কৃতি ও সভ্যতার আধার।
এদেশের সিংহভাগ মানুষের জীবন আবর্তিত হয় জমিকে ঘিরে। জনমানুষের রাজনৈতিক—অর্থনৈতিক—সামাজিক ক্ষমতার মূলে আছে এ জমি। কিন্তু জমিতে যাদের ন্যায্য হিস্যা, তারাই সবচেয়ে বেশি ভূমিহীন। কৃষিজীবী, জলাজীবী, বনজীবীরা প্রায় সবাই ভূমিহীন; এমনকি জমিতে তাদের অভিগম্যতাটুকুও দিন দিন কমে যাচ্ছে। ভূমি বিষয়ে আইনের অভাব না থাকলেও দুর্বল ও ক্ষমতাহীনদের জন্য এসব আইন কার্যকর ভূমিকা রাখতে অক্ষম। খাসজমির ৮৮ শতাংশ ধনী এবং প্রভাবশালীরা অবৈধভাবে দখল করে আছে। অর্থাৎ যাদের জন্য খাসজমি সেই গরিব ও ভূমিহীন জনগণের সত্যিকার অধিকারে আছে মাত্র ১২% খাস কৃষিজমি। [সূত্র: আবুল বারকাত; বাংলাদেশে ভূমি—কৃষি—জলা সংস্কার : দুবৃর্ত্তবেষ্টিত কাঠামোতে সবচে অমীমাংসিত রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বিষয়, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি।]
কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান কর্মকাণ্ড ও চালিকাশক্তি। জিডিপিতে অবদানের ক্ষেত্রে সেবা ও শিল্প খাতের পর কৃষি (ফসল, মৎস, প্রাণিসম্পদ ও বন) তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ খাত হলেও বিপুল জনগোষ্ঠীর জীবিকা বা কর্মসংস্থানের প্রশ্নে কৃষির গুরুত্ব সর্বাধিক। বাংলাদেশের কৃষক খাদ্য শস্য, আলু—সবজি, প্রাণিসম্পদ, মৎসসম্পদ ইত্যাদি সাকুল্যে যা উৎপাদন করেন তার আর্থিক মূল্য ৬০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। শ্রমশক্তি জরিপ ২০২২ অনুসারে দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় অর্ধেক (৪৫.৪%) কৃষিতে নিয়োজিত। দেশের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান ও গ্রামীণ অর্থনীতির প্রাণশক্তি এবং সমগ্র দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড হলেও এ খাত ঐতিহাসিকভাবে অবহেলিত। সরকারি পরিসংখ্যান বলে, আমাদের দেশের কৃষি শ্রমশক্তির ৫৮ শতাংশই নারী এবং মোট নারী শ্রমশক্তির সিংহভাগই (৭৪%) কৃষিতে নিয়োজিত (শ্রমশক্তি জরিপ ২০২২)। এরপরও নারীর ক্ষমতায়নের প্রশ্নে ভূমি ও কৃষিতে তাদের অভিগম্যতা ও অধিকার নিশ্চিত করার বিষয়টি রাষ্ট্রীয়ভাবে কখনোই গুরুত্ব পায়নি। একইসাথে কৃষি থেকে প্রতিনিয়ত যুব ও তরুণরা আগ্রহ হারাচ্ছে।
বিভিন্ন গবেষণা থেকে এই সত্য উঠে এসেছে দেশের বিচার ব্যবস্থায় যে বিপুল মামলা জট চলমান আছে, জেলা পর্যায়ে এবং উচ্চতর আদালতে দেওয়ানি ও ফৌজদারি উভয় মামলার ক্ষেত্রে গড়ে ৭৫—৭৮% মামলাই ভূমি বিরোধ কেন্দ্রিক। এটাও গবেষণা থেকে প্রাপ্ত যে গ্রামীণ নারীর প্রতি সহিংসতা ও নারী নির্যাতনের ৫০—৬০% ভূমি সম্পদ দখল কেন্দ্রিক।
বিশ্ব খাদ্য সংস্থার হিসেব বলছে, সারা বিশ্বের খাদ্যের ৮০ শতাংশের যোগান আসে পারিবারিক কৃষি থেকে। বাংলাদেশেও পারিবারিক ও ক্ষুদ্র জোতের কৃষকরাই খাদ্য শস্যের ৮০ শতাংশের বেশি উৎপাদন করে থাকেন।অথচ এ যোগানদাতাদের অধিকাংশেরই জমি ও জলায় অভিগম্যতা সুরক্ষিত নয়। আমাদের দেশে কৃষকদের একটি বড় অংশের নিজস্বকোনো জমি নেই, তারা হয় অন্যের জমিতে কৃষি শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন না হয় বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করেন। এই কৃষকদের অনেকে কাজ না পেয়ে কিংবা কৃষিকাজ চালিয়ে যাবার মতো ঋণ সহযোগিতা না পেয়ে বাধ্য হয়ে শহরের বস্তিতে এসে আশ্রয় নেন।
বাংলাদেশে প্রায় ৪০ লক্ষ আদিবাসী রয়েছেন যাদের এক তৃতীয়াংশের বাস পার্বত্য চট্টগ্রামে। আদিবাসীদের অধিকাংশই এখনো ভূমি ও বনের ওপর নির্ভরশীল কিন্তু তাদের ভূমি স্বত্ত্ব সুরক্ষিত নয় কারণ রাষ্ট্রীয়ভাবে ভূমি ও বনে আদিবাসীদের প্রথাগত অধিকারের স্বীকৃতি নেই। পাহাড়ে আংশিক স্বীকৃতি থাকলেও সমতলের বিপুল জনগোষ্ঠী একেবারেই তাদের এ অধিকার থেকে বঞ্চিত। ভূমি নিয়ে বন বিভাগ, ভূমি দস্যুদের সাথে বিরোধে হামলা—উচ্ছেদ একটি নৈমত্তিক ঘটনা। অন্যদিকে সমতলের আদিবাসীদের ‘রক্ষাকবচ’ হিসেবে অভিহিত রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ৯৭ ধারার কোনো প্রয়োগ নেই, বেহাত হওয়া আদিবাসীদের জমি পুণরুদ্ধারে প্রশাসনের কোথাও কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়।
অন্যদিকে দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু নাগরিকদের বড় অংশ শত্রু/অর্পিত সম্পত্তি আইনের প্রভাবে ঐতিহাসিকভাবে বঞ্চনার শিকার। ২০০১ সালে সে আইন বাতিল করে সম্পত্তি ফেরত দেবার বিধান করা হলেও সে প্রক্রিয়া ২৩ বছর ধরে মন্থর গতিতে চলছে। নানা উপলক্ষে বিশেষত নির্বাচন, ধর্মীয় উৎসব এমনকি সামাজিক মাধ্যমের পোস্ট ধরেও সংখ্যালঘুদের ওপর সাম্প্রদায়িক হামলা—নিযার্তন চলেছে। বাংলাদেশ পিস অবজারভেটরির সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে ধমীর্য় সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার ৭০ শতাংশই ভূমিকেন্দ্রিক। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পার হলেও তাদের সম্পদ ও জীবনের নিরাপত্তার অধিকার এখনো সুরক্ষিত নয়। যেকোনো সময় হামলা, উচ্ছেদের শিকার হওয়ার শঙ্কার মধ্যেই তাদের বাস করতে হচ্ছে।
দেশের অন্নদাতা কৃষকদের কাছে বিশেষত নারী কৃষকদের নিজস্ব কৃষিজমি নেই, নেই কৃষি ঋণ, কৃষিবীমা ও অন্যান্য সেবায় অভিগম্যতা। সেবা ও শিল্প খাতে উদ্যোক্তাদের জন্য নানা ধরণের ঋণসেবা, বীমা সুবিধা, রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা, ভতুর্কী, কররেয়াত, আইনী শিথিলতাসহ নানা ধরনের রাষ্ট্রীয় সেবা, সুযোগ—সুবিধা প্রদান করা হয়। কিন্তু প্রকৃত কৃষক যারা তাদের কষ্টার্জিত ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হন, প্রাকৃতিক দুযোর্গসহ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ফসলহানির শিকার হন, দেশি—বিদেশী বীজ, কীটনাশক, কৃষিসরঞ্জাম কোম্পানীর দ্বারা শোষিত হন এবং সর্বোপরি ভূমির অধিকার থেকে বঞ্চিত হন তাদের সুরক্ষার বিষয়টি রাষ্ট্রীয়ভাবে উপেক্ষিত।অন্যদিকে ভূমি বিরোধের বিচারের ক্ষেত্রেও তাদের বিপুল অর্থব্যয়সহ যে হয়রানী ও ভোগান্তির মুখোমুখি হতে হয় সেটির প্রতিকারের কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেই। ভূমি বিরোধ নিস্পত্তির জন্য ল্যান্ড ট্রাইব্যুনালের জরুরি গুরুত্বের কথা আমরা বারবার বলে আসছি কিন্তু কোনো সরকার সে কথা কর্ণপাত করেনি।
সার্বিকভাবে এ বঞ্চনা ও বৈষম্য দূর করার জন্য ভূমি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার বিষয়টি এখন সময়ের দাবি। ভূমি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হলে ল্যান্ড গভর্নেন্স বা ভূমি সুশাসন ব্যবস্থার সংস্কার ও উন্নয়ন প্রয়োজন।সংস্কারের সব কাজ দ্রুত করা যাবে তা আমরা মনে করি না, কিছু কাজ আছে যেগুলো দীর্ঘমেয়াদে করতে হবে, অনেক কাজ মধ্যমেয়াদী কিন্তু বেশ কিছু কাজ আমরা দ্রুত সম্পন্ন করতে পারি, আশু কিছু সংস্কার উদ্যোগ আমরা এখনই নিতে পারি।
দেশে বিদ্যমান সঙ্কট ও বৈষম্য নিরসনে সুশাসনকে কেন্দ্রে রেখে যে ছয়টি সংস্কার কমিশন করা হয়েছে তার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আমরা সাধুবাদ দিই, স্বাগত জানাই। তবে আমরা আশা করেছিলাম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের পর ছাত্র—জনতা সমর্থিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কৃষি ও কৃষকদের কথা চিন্তা করে ভূমি ও কৃষি সংস্কারের বিষয়টিকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে তার জন্য একটি আলাদা কমিশন গঠন করবেন। কিন্তু আমরা দেখলাম সংস্কারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ৬টি কমিশন করা হলেও ভূমি ও কৃষি বিষয়ে কোনো আলাদা কমিশন করা হয়নি।
বন্ধুগণ,
সাধারণ মানুষের মৌলিক প্রয়োজনের দিকে গুরুত্ব না দিয়ে প্রবৃদ্ধি তাড়িত উন্নয়ন কৌশল আমাদের জন্য বুমেরাং হয়েছে, আমরা দেখেছি কীভাবে এই প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের সুবিধাভোগীরা হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার সম্পদ বিদেশে পাচার করেছে। কাজেই এই প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের ফাঁপাবুলি থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের জনমানুষের জীবিকা বা কর্মসংস্থানের প্রধান ক্ষেত্র কৃষি এবং মৌলিক প্রয়োজন ও জীববৈচিত্র্যের প্রধান উৎস ভূমিকে অতি অবশ্যই সর্বাধিক রাষ্ট্রীয় গুরুত্বের বিষয় হিসেবে নিতে হবে। এটাও মনে রাখা জরুরি ভূমি দারিদ্র্য, ভূমি বঞ্চনা—বৈষম্য জিইয়ে রেখে দেশে সুশাসন বা সামাজিক ন্যায়বিচার কোনোভাবেই নিশ্চিত করা হবে না। তাই আমাদের সুস্পষ্ট অবস্থান ও দাবি হলো।
১.ভূমি ও কৃষি সংস্কারের জন্য একটি আলাদা কমিশন করতে হবে। এই কমিশন ভূমি ও কৃষি সংস্কারে আশু করণীয়, মধ্য মেয়াদে করণীয় এবং দীর্ঘমেয়াদে করণীয়সমূহ চিহ্নিত করে সুপারিশমালা তৈরি করবেন।
২.ভূমি ও কৃষির জন্য এ বিষয়ে অভিজ্ঞতাসম্পন্নযোগ্য একজন ব্যক্তিকে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে। তিনি এ দুটো মন্ত্রণালয়ের জন্য সার্বক্ষণিকভাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন।
৩. ভূমি ও বনে আদিবাসীদের প্রথাগত অধিকার এবং তাদের নিজস্ব চাষাবাদের স্বীকৃতি দিতে হবে। জুমচাষীসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আদিবাসী কৃষকদের কৃষিঋণের আওতায় এনে সহজ শর্তে ঋণ দিতে হবে।
৪. সমতলের আদিবাসীদের জন্য পৃথক ভূমি কমিশন গঠন করতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিস্পত্তি কমিশনকে কার্যকর করতে হবে।
৫. রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ৯৭ ধারার কার্যকর বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রদান করতে হবে।
৬. ভূমিহীন ব্যক্তিদের খাসজমি বন্দোবস্ত ও দখলীস্বত্বের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সহজ শর্তে কৃষি ঋণসহ কৃষি উপকরণ সহায়তা ও কারিগরি সহযোগিতা প্রদানের নিয়মিত কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
৭. ভূমিহীন কিংবা প্রান্তিক নারী কৃষককে খাসজমি বন্দোবস্তসহ কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি, আলাদা কৃষিকার্ড এবং কৃষি পরিষেবা ও ঋণে নিঃশর্ত অভিগম্যতা নিশ্চিত করতে হবে। কৃষিতে যুব ও তরুণদের উৎসাহিত করতে বিশেষ কর্মসূচি, প্রণোদনা ও তৎপরতা বাড়াতে হবে।
৮. ভূমি অফিস, রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রম ও জরিপে বিদ্যমান দুর্নীতি, হয়রানী ও ভোগান্তি দূর করার জন্য মনিটরিং ও জবাবদিহিতা জোরদার করতে হবে। দুর্নীতি ও দায়িত্বে অবহেলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
৯. সংখ্যালঘুদের ভূমি—নাগরিক অধিকার ও নিরাপত্তার সুরক্ষা দিতে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন পুরোপুরি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করা এবং একটি স্থায়ী সংখ্যালঘু কমিশন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
১০. জনমত ও অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কৃষিজমি সুরক্ষা ও ব্যবহার আইন চূড়ান্ত করতে হবে।
আপনাদের মূল্যবান উপস্থিতি ও সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
আয়োজক সংস্থাসমূহ: এএলআরডি, নিজেরা করি, ব্লাস্ট, বেলা, বারসিক, কাপেং ফাউন্ডেশন, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন, ইনসিডিন—বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ হিন্দু—বৌদ্ধ—খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ।
মিডিয়া কভারেজ:
Bangla
ভূমি ও কৃষি সংস্কারে আলাদা কমিশন গঠনের দাবি ১১ সংগঠনের (Prothom Alo, 26 September 2024)
ভূমি ও কৃষি সংস্কারে আলাদা কমিশন চায় ১১ সংগঠন ( Jugantor, 27 Sep 2024)
ভূমি ও কৃষি সংস্কার কমিশন গঠনের দাবি ( Kaler Kantho, 26 Sep 2024)
ভূমি-কৃষি সংস্কারে পৃথক কমিশন চায় ১১ সংগঠন ( Amader Somoy, 27 Sep 2024)
ভূমি ও কৃষির জন্য আলাদা সংস্কার কমিশন দাবি ( Samakal, 26 Sep 2024)
ভূমি ও কৃষির জন্য আলাদা সংস্কার কমিশন গঠনের দাবি ( Kalbela, 26 Sep 2024)
ভূমি ও কৃষি সংস্কারে আলাদা কমিশন দাবি ( Desh Rupantor, 27 Sep 2024)
ভূমি ও কৃষি সংস্কার কমিশন গঠনের দাবি ( Sherpur, 26 Sep 2024)
ভূমি ও কৃষি সংস্কার কমিশন গঠনের দাবি ( Silkcity News, 26 Sep 2024)
ভূমি-কৃষি ব্যবস্থাপনা সংস্কারে আলাদা কমিশন গঠনের দাবি ( Bhorer Kagoj, 27 Sep 2024)
English
Form commission to reform land, agri sectors ( Daily Star, 26 Sep 2024)