(পরিবেশ সুরক্ষা আইন অনুযায়ী ছাতকের বর্জ্য অপসারণে রুল সম্পর্কে মিডিয়া কভারেজ)

HC seeks report on steps to remove hazardous wastes
(Daily Star, 6 Sep 2023)

The High Court yesterday wanted to know about the steps taken to remove hazardous wastes from different areas of Sunamganj including Gobindaganj, Soidergaon union, Railgate, Sohitpur and Nutonbazar area of Gobindaganj point.

In response to a writ petition, the court ordered deputy commissioner of Sunamganj and its Zila Parishad chairman, upazila nirbahi officer and upazila chairman of Chhatak and chairmen of Chhatak’s union parishads to submit separate reports on the steps taken before the court within 60 working days.

At the same time, the HC issued a rule asking concerned government authorities to show causes for why they should not be directed to remove the harmful wastes from those areas of Sunamganj under the Waste Management Rules, 2021.

The HC bench of Justice Mohammad Ullah and Justice AKM Rabiul Hassan came up with the directive and rule following a writ petition filed by Aiyub Karam Ali, a resident from Sunamganj, and Bangladesh Legal Aid and Services Trust (BLAST), seeking necessary directives to this effect.

They submitted the petition as a public interest litigation, following a report under a headline “Chhatak: Moilar Durgondhe Pothhocharira Atistho” published on the daily Bhorer Kagoj on July 15.

During the hearing, petitioners’ lawyer Aynunnahar Siddiqua told the court that the Waste Management Rules, 2021 has been formulated under the Bangladesh Environment Conservation Act, 1995 in order to control and mitigate environmental pollution.

But the rules are not being executed properly resulting in damage to health and environment, the lawyer said.

Lawyer Md Nazmul Karim also appeared for the petitioners while Deputy Attorney General Amit Talukder represented the state during the hearing.

HC asks Sunamganj DC to submit report on solid waste disposal (New Age, 7 Sep 2023)

The High Court has asked the deputy commissioner of Sunamganj, the upazila nirbahi officer of Chhatak and the public representatives of the district and the upazila to report in 60 days on steps, if any, towards disposal of solid waste under their jurisdictions.

A vacation bench of Justice Mohammad Ullah and Justice AKM Rabiul Hassan issued the directive on Tuesday after hearing a writ petition filed jointly by the Bangladesh Legal Aid and Services Trust and Ayub Karam Ali, a resident of Chhatak upazila.

The court also made a ruling asking the government, the local administration and the public representatives to explain in four weeks why they should not be directed to dispose of the solid waste following the Solid Waste Management Rules 2021.

The secretaries to ministries of the local government, rural development and cooperative, the environment, forest and climate change, and the health and the family welfare, Sunamganj DC , Chhatak UNO, zila parishad chairman, Chhatak upazila chairman, the chairmen of the union parishads of Syedgaon, Gobindaganj Natun bazar, Jawa bazar were asked to respond to the ruling in four weeks.

The writ petition was filed drawing the court attention to a report published in Bhorer Kagoj on July 15 titled bad smell of waste at Chhatak affected passersby.

The petitioners, referring to the report, said that solid waste remained scattered at various point near the Gobindaganj rail gate, Suhitpur, Natun bazar Jawa bazar, Suhitpur posing a health hazard to commuters, including school-going students.

Supreme Court lawyers Aynunnahar Siddiqua Lipi and Nazmul Karim appeared for the BLAST while deputy attorney general Amit Talukder represented the state.

 ছাতকের ক্ষতিকর বর্জ্য অপসারণে পদক্ষেপ জানতে চান হাইকোর্ট (Samakal, 6 Sep 2023)

সুনামগঞ্জের ছাতকের কয়েকটি স্থান থেকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ৬০ কার্য দিবসের মধ্যে বর্জ্য অপসারণসংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব করম আলী ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) যৌথভাবে জনস্বার্থে একটি রিট করেন।

এর পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি একেএম রবিউল হাসানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ মঙ্গলবার ওই আদেশ দেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনুন নাহার সিদ্দিকা ও নাজমুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

বুধবার ব্লাস্টের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

ব্লাস্ট জানায়, ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নতুনবাজার এবং ছাতক পৌরসভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশপথে বর্জ্যের স্তূপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্য ক্ষতিকর। পরিবেশ সুরক্ষা আইনের অধীনে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা-২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বিবাদীদের বিধিবদ্ধ দায়িত্ব পালনে ক্রমাগত ব্যর্থতায় সংক্ষুব্ধ হয়ে ওই রিট করা হয়।

পরিবেশ সুরক্ষা আইন অনুযায়ী ছাতকের বর্জ্য অপসারণে রুল ( Daily Naya Diganta, 7 Sep 2023)

সুনামগঞ্জের ছাতক থেকে পরিবেশ সুরক্ষা আইন অনুযায়ী কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালার সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে বর্জ্য অপসারণে গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

জনস্বার্থে দায়ের করা এক রিটের প্রাথমিক শুনানিতে বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের হাইকোর্ট গত মঙ্গলবার রুলসহ এ আদেশ দেন বলে গতকাল বুধবার ব্লাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন, আইনুন নাহার সিদ্দিকা, মো: নাজমুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

গত ১৫ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘ছাতক : ময়লার দুর্গন্ধে পথচারীরা অতিষ্ঠ’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে এ রিট করেন স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব করম আলী ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)। বুধবার ব্লাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ- সৈদেরগাঁও ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসোভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশ পথে বর্জ্য পদার্থের স্তূপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্যক্ষতিকর এবং এ পরিস্থিতির কারণে প্রতিনিয়ত চরম সমস্যা ও নৈতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে।

রিটে স্থানীয় সরকার সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব, স্বাস্থ্যসচিব, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ছাতকের নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান, ছাতক, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও চেয়ারম্যানকে বিবাদি করা হয়েছে।

ছাতকে সড়কের পাশে বর্জ্য অপসারণ কেন নয়: হাইকোর্ট( Newsbangla24.com, 6 Sep 2023)

আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা বলেন, ‘ছাতক পৌরসভাসহ কয়েকটি জায়গায় সড়কের পাশে বাজারে প্রবেশ গেটের সামনে জমিয়ে রাখা বর্জ্য অপসারণের নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে আদালত। একই সঙ্গে এই বর্জ্য অপসারণে কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তা ৬০ দিনের মধ্যে জানাতে বলেছে আদালত।’

সুনামগঞ্জের ছাতকে সড়কের পাশে বাজারের প্রবেশপথে জমিয়ে রাখা বর্জ্য অপাসারণের কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।

আগামী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে র্বজ্য অপসারণে কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তা জানাতে জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে।

বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার এ আদেশ দেয়।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা ও মো. নাজমুল করিম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা বলেন, ‘ছাতক পৌরসভাসহ কয়েকটি জায়গায় সড়কের পাশে বাজারে প্রবেশ গেটের সামনে জমিয়ে রাখা বর্জ্য অপসারণের নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে আদালত। একই সঙ্গে এই বর্জ্য অপসারণে কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তা ৬০ দিনের মধ্যে জানাতে বলেছে আদালত।’

স্থানীয় সরকার সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব, স্বাস্থ্যসচিব, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ছাতকের নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান, ছাতক, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও চেয়ারম্যানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

‘ছাতক: ময়লার দুর্গন্ধে পথচারীরা অতিষ্ঠ’ শিরোনামে গত ১৫ জুলাই একটি দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব করম আলী ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) হাইকোর্টে রিট করে। এ রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করে।

পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশপথে বর্জ্যের স্তূপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্য ক্ষতিকর।

সুনামগঞ্জের এসব স্থানে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫-এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বিবাদীদের প্রতি নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়।

ছাতকের বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণে হাইকোর্টের রুল (RTV, 6 Sep 2023)

পরিবেশ সুরক্ষা আইন অনুযায়ী সুনামগঞ্জের ছাতক থেকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

স্থানীয় সরকার সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব, স্বাস্থ্যসচিব, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ছাতকের নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান, ছাতক, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও চেয়ারম্যানকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

একইসঙ্গে ৬০ কার্য দিবসের মধ্যে র্বজ্য অপসারণে গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

এক রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের হাইকোর্ট মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) রুলসহ এ আদেশ দেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা ও মো. নাজমুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

গত ১৫ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘ছাতক: ময়লার দুর্গন্ধে পথচারীরা অতিষ্ঠ’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে এ রিট করেন স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব করম আলী ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)।

বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) ব্লাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসোভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশ পথে বর্জ্য পদার্থের স্তূপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্য ক্ষতিকর এবং এ পরিস্থিতির কারণে প্রতিনিয়ত চরম সমস্যা ও নৈতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে।

এই কারণে সুনামগঞ্জের এসব স্থানে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫ এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বিবাদীদের বিধিবদ্ধ দায়িত্ব পালনে ক্রমাগত ব্যর্থতায় সংক্ষুব্ধ হয়ে এ রিট দায়ের করা হয়।

ছাতকে সড়কের পাশে বর্জ্য অপসারণ কেন নয়: হাইকোর্ট (Dainik Bangla, 6 Sep 2023)

সুনামগঞ্জের ছাতকে সড়কের পাশে বাজারে প্রবেশ পথে জমিয়ে রাখা বর্জ্য অপাসারণে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

আদেশে পরিবেশ সুরক্ষা আইনের অধীন কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালার সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে সুনামগঞ্জের ছাতক থেকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে।

আগামী ৬০ কার্য দিবসের মধ্যে র্বজ্য অপসারণে কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তা জানাতে জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে। জনস্বার্থে দায়ের করা এক রিটের প্রাথমকি শুনানিতে বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা ও মো. নাজমুল করিম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা দৈনিক বাংলাকে বলেন, ছাতক পৌরসভাসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় সড়কের পাশে, বাজারে প্রবেশ গেটের সামনে জমিয়ে রাখা বর্জ্য অপসারনের নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। একই সঙ্গে এই বর্জ্য অপসারণে কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তা ৬০ দিনের মধ্যে জানতে বলেছেন আদালত।

স্থানীয় সরকার সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ছাতকের নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান, ছাতক, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও চেয়ারম্যানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

‘ছাতক: ময়লার দুর্গন্ধে পথচারীরা অতিষ্ঠ’ শিরোনামে গত ১৫ জুলাই একটি দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব করম আলী ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) হাইকোর্টে রিট দায়ের করে। এ রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেন।

পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসোভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশ পথে বর্জ্য পদার্থের স্তুপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্যক্ষতিকর এবং এ পরিস্থিতির কারণে প্রতিনিয়ত চরম সমস্যা ও নৈতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে।

বিষয়টি উল্লেখ করে সুনামগঞ্জের এসব স্থানে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫ এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বিবাদীদের প্রতি নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়।

ছাতকের বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণে হাইকোর্টের রুল (Jagonews24.com, 6 Sep 2023)

সুনামগঞ্জের ছাতক থেকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণে কেন নির্দেশনা দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক (ডিসি), সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ছাতক উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ছাতক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সৈদেরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

একই বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের বিষয়ে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে তা আগামী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে জানাতে বলেছেন আদালত।

কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নের দাবিতে নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে দায়ের

করা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি এ.কে.এম রবিউল হাসানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের (ব্লাস্ট) আইনজীবী মো. নাজমুল করিম জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

রিট আবেদনকারীর পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন ব্লাস্টের প্যানেল আইনজীবী অ্যাডভোকেট আইনুন্নাহার সিদ্দিকা। তাকে সহায়তা করেন ব্লাস্টের আরেক আইনজীবী মো. নাজমুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট অমিত তালুকদার।

এর আগে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসোভা ও জাউয়া বাজার এলাকা থেকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের নির্দেশনা দিয়ে উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করা হয়।

ওই রিটের প্রাথমিক শুনানিতে ওই এলাকার বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না মর্মে রুল জারি করে কারণ দর্শানোর নোটিশ ইস্যু করেন আদালত। একই সঙ্গে ৪-৮ নং বিবাদীদের প্রতি ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে র্বজ্য অপসারণে গৃহীত পদক্ষপে বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন।

গত ১৫ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘ছাতক: ময়লার দুর্গন্ধে পথচারীরা অতিষ্ঠ’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন হতে যায়, ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসোভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশপথে বর্জ্য পদার্থের স্তূপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্য ক্ষতিকর এবং এ পরিস্থিতির কারণে প্রতিনিয়ত চরম সমস্যা ও নৈতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে।

বাংলাদেশে জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ ও জনকল্যাণের সুরক্ষা এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫ এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ বিদ্যমান রয়েছে। কিন্তু বিধিমালাটির যথাযথ বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণে পরিবেশের চরম বিপর্যয় ঘটছে এবং একই সঙ্গে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড, শ্বাসকষ্ট এবং বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগের মতো মারাত্মক ব্যাধির প্রাদুর্ভাব ঘটছে।

এছাড়াও জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ ও জনকল্যাণের জন্য হানিকর যেকোনো কাজ জেলা পরিষদ আইন ২০০০ এর তফসিল নং ৩ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য একটি অপরাধ।

সুনামগঞ্জের উপরোল্লিখিত স্থানে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫ এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বিবাদীদের বিধিবদ্ধ দায়িত্ব পালনে ক্রমাগত ব্যর্থতায় সংক্ষুব্ধ হয়ে আইয়ুব করম আলী (সুনামগঞ্জ) ও ব্লাস্ট জনস্বার্থ বিষয়ক এ মামলা দায়ের করে।

আবেদনকারী আইয়ুব করম আলী বলেন, নগরায়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। অতীতে নগরায়ন ধারণাটি শুধুমাত্র শহরেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু বর্তমানে এটি শহরতলি কিংবা গ্রামীণ এলাকায়ও বিস্তৃতি লাভ করছে। আর এ নগরায়ন বাস্তবায়নে নির্দিষ্ট কিছু প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করতে হয়, বর্জ্য এবং যানজট সমস্যা তন্মধ্যে অন্যতম। অথচ স্থানীয় প্রশাসন এই জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে যথাযথ দৃষ্টিপাত করছে না। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং অন্যান্য পরিবেশগত সমস্যাগুলো মোকাবিলা করা সময়ের দাবি এবং তা করতে হবে এখনই। এসব বিষয়ে অবহেলা ভবিষ্যতে আমাদের স্বাস্থ্য এবং পরিবেশগত বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবে।

এ মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আইনুন্নাহার সিদ্দিকা বলেন, বাংলাদেশের বেশিরভাগ আইনের প্রয়োগ না হওয়ার কারণে সেই আইনের কার্যকারিতা থাকে না এবং জনগণ আইনের সুফল হতে বঞ্চিত হয়। একইভাবে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫ এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ খুবই যুগোপোযোগী আইন হওয়া সত্ত্বেও সেটির সঠিক বাস্তবায়ন না হওয়ায় ময়লা ও আবর্জনা সঠিকভাবে পরিষ্কার না করার কারণে পরিবেশের বিপর্যয় ও স্বাস্থ্যহানি হচ্ছে। সুতরাং আইনটির যথাযথ প্রয়োগ অত্যন্ত জরুরি এবং আদালতের মাধ্যমে আমরা আইনটির যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে চাই।

সুনামগঞ্জের ছাতকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের পদক্ষেপ জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট (Ajker Bazar, 7 Sep 2023)

পরিবেশ সুরক্ষা আইনের অধীন কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালার সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে সুনামগঞ্জের ছাতক থেকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। ৬০ কার্য দিবসের মধ্যে র্বজ্য অপসারণে গৃহীত পদক্ষপে বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

জনস্বার্থে আনা এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ব্লাস্টের পক্ষ থেকে আদালতের আদেশের বিষয়টি জানানো হয়।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনুন নাহার সিদ্দিকা, মো.নাজমুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

গত ১৫ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘ছাতক: ময়লার দুর্গন্ধে পথচারীরা অতিষ্ঠ’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে এ রিট করেন স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব করম আলী ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)।

ব্লাস্টের পক্ষ থেকে আদালতের আদেশের বিষয়টি জানানো হয়।  মঙ্গলবার এ আদেশ দেয় উচ্চ আদালত।

ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও  ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসোভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশ পথে বর্জ্য পদার্থের স্তুপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্যক্ষতিকর এবং এ পরিস্থিতির কারণে প্রতিনিয়ত চরম সমস্যা ও নৈতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। এ কারণে সুনামগঞ্জের এসব স্থানে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫ এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বিবাদীদের বিধি বদ্ধ দায়িত্ব পালনে ক্রমাগত ব্যর্থতায় সংক্ষুব্ধ হয়ে জনস্বার্থে এ রিট করা হয়।

রিটে স্থানীয় সরকার সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ছাতকের নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান, ছাতক,  গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও  চেয়ারম্যানকে রিটে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়েছে।

ছাতকের বর্জ্য অপসারণের পদক্ষেপ জানাতে হাইকোর্টের রুল (SaraBangla, 6 Sep 2023)

পরিবেশ সুরক্ষা আইন অনুযায়ী সুনামগঞ্জের ছাতক থেকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

স্থানীয় সরকার সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ছাতকের নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান, ছাতক, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও চেয়ারম্যানকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

একইসঙ্গে ৬০ কার্য দিবসের মধ্যে র্বজ্য অপসারণে গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

এক রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের হাইকোর্ট মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) রুলসহ এ আদেশ দেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা ও মো.নাজমুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

গত ১৫ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘ছাতক: ময়লার দুর্গন্ধে পথচারীরা অতিষ্ঠ’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে এ রিট করেন স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব করম আলী ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)।

বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) ব্লাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসোভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশ পথে বর্জ্য পদার্থের স্তূপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্য ক্ষতিকর এবং এ পরিস্থিতির কারণে প্রতিনিয়ত চরম সমস্যা ও নৈতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে।

এই কারণে সুনামগঞ্জের এসব স্থানে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫ এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বিবাদীদের বিধিবদ্ধ দায়িত্ব পালনে ক্রমাগত ব্যর্থতায় সংক্ষুব্ধ হয়ে এ রিট দায়ের করা হয়।

সুনামগঞ্জের ছাতকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের পদক্ষেপ জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট (Bangladesh Sangbad Sangstha, 7 Sep 2023)

পরিবেশ সুরক্ষা আইনের অধীন কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালার সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে সুনামগঞ্জের ছাতক থেকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। ৬০ কার্য দিবসের মধ্যে র্বজ্য অপসারণে গৃহীত পদক্ষপে বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

জনস্বার্থে আনা এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ব্লাস্টের পক্ষ থেকে আদালতের আদেশের বিষয়টি জানানো হয়।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনুন নাহার সিদ্দিকা, মো.নাজমুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

গত ১৫ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘ছাতক: ময়লার দুর্গন্ধে পথচারীরা অতিষ্ঠ’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে এ রিট করেন স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব করম আলী ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)।

ব্লাস্টের পক্ষ থেকে আদালতের আদেশের বিষয়টি জানানো হয়।  মঙ্গলবার এ আদেশ দেয় উচ্চ আদালত।

ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও  ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসোভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশ পথে বর্জ্য পদার্থের স্তুপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্যক্ষতিকর এবং এ পরিস্থিতির কারণে প্রতিনিয়ত চরম সমস্যা ও নৈতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। এ কারণে সুনামগঞ্জের এসব স্থানে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫ এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বিবাদীদের বিধি বদ্ধ দায়িত্ব পালনে ক্রমাগত ব্যর্থতায় সংক্ষুব্ধ হয়ে জনস্বার্থে এ রিট করা হয়।

রিটে স্থানীয় সরকার সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ছাতকের নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান, ছাতক,  গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও  চেয়ারম্যানকে রিটে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়েছে।

বর্জ্য অপসারণের পদক্ষেপ জানাতে হাইকোর্টের রুল (Jagroto Jaypuhat, 6 Sep 2023)

পরিবেশ সুরক্ষা আইন অনুযায়ী সুনামগঞ্জের ছাতক থেকে বিপজ্জনক বর্জ্য অপসারণের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।একইসঙ্গে ৬০ কার্য দিবসের মধ্যে র্বজ্য অপসারণে গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

এক রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের হাইকোর্ট মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) রুলসহ এ আদেশ দেন।আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা ও মো.নাজমুল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

গত ১৫ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘ছাতক: ময়লার দুর্গন্ধে পথচারীরা অতিষ্ঠ’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে এ রিট করেন স্থানীয় বাসিন্দা আইয়ুব করম আলী ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)।

বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) ব্লাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও ইউনিয়নের গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের রেলগেট, সুহিতপুর ও নুতনবাজার এবং ছাতক পৌরসোভা ও জাউয়া বাজারের প্রবেশ পথে বর্জ্য পদার্থের স্তূপ রয়েছে, যা মানুষের জন্য বিশেষত স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্য ক্ষতিকর এবং এ পরিস্থিতির কারণে প্রতিনিয়ত চরম সমস্যা ও নৈতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে।

এই কারণে সুনামগঞ্জের এসব স্থানে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আইন ১৯৯৫ এর অধীনে বাংলাদেশ কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বিবাদীদের বিধিবদ্ধ দায়িত্ব পালনে ক্রমাগত ব্যর্থতায় সংক্ষুব্ধ হয়ে এ রিট দায়ের করা হয়।